Summary
বাণিজ্যিক ব্যাংক তহবিল সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করে, যা অন্তর্ভুক্ত:
- পরিশোধিত মূলধন: ব্যাংকের প্রাথমিক ও প্রধান উৎস। অংশীদari প্রতিষ্ঠানে মালিকরা নিজ থেকে মূলধন সরবরাহ করেন, এবং যৌথ প্রতিষ্ঠানে শেয়ার ইস্যু করে মূলধন গঠন করা হয়।
- সংরক্ষিত তহবিল: প্রতিবছর মুনাফার একটি অংশ শেয়ারহোল্ডারদের মধ্যে না বণ্টন করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা হয়।
- আমানত: ব্যাংক বিভিন্ন মেয়াদে আমানত গ্রহন করে যা ঋণ বা বিনিয়োগে ব্যবহৃত হয়।
- ধার গ্রহণ: ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংক থেকেও ঋণ গ্রহণ করতে পারে এবং সিকিউরিটি বিক্রয় করেও মুদ্রা বাজারে তহবিল সংগ্রহ করে।
বাণিজ্যিক ব্যাংক সাধারণত নিম্নলিখিত উৎস থেকে তার তহবিল সংগ্রহ করে থাকে। এর কিছু বহিস্থ উৎস আর কিছু অভ্যন্তরীণ উৎস ।
১) পরিশোধিত মূলধন : ব্যাংকের প্রাথমিক ও প্রধান উৎস হচ্ছে পরিশোধিত মূলধন। অংশীদারি কারবারি প্রতিষ্ঠান হলে মালিকগণ নিজেরা মূলধন সরবরাহ করে এবং যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠান হলে শেয়ার ইস্যু করে মূলধন গঠন করা হয়।
২) সংরক্ষিত তহবিল : প্রতিবছর মুনাফার একটি অংশ শেয়ারহোল্ডার বা মালিকগণের মধ্যে বণ্টন না করে ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে রাখা হয় তাকে সংরক্ষিত তহবিল বলে। এই অর্থ ভবিষ্যতে মূলধন হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।
৩) আমানত : বাণিজ্যিক ব্যাংকের তহবিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহ্যিক উৎস হচ্ছে আমানত। ব্যাংক বিভিন্ন মেয়াদে (যথা চলতি, সঞ্চয়ী, স্থায়ী) আমানত গ্রহণ করে থাকে, যা আমানতকারীরা একত্রে তুলে নেয় না। ফলে ব্যাংক এ অর্থ ঋণ অথবা বিনিয়োগ হিসেবে ব্যবসায়ে খাটিয়ে মুনাফা অর্জন করে থাকে ।
৪) ধার গ্রহণ : বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো হতে ঋণ নিতে পারে। আবার সিকিউরিটি বা ঋণপত্র বিক্রয় করেও মুদ্রা বাজার হতে তহবিল সংগ্রহ করে থাকে ।
Read more